Have Been Loved

Spread the love

I have been loved.
By my parents, in spite of being the black sheep of the family,
by my friends, by the dog named Jimi
who used to live on our stairs,
by the cat named Elsa who was lost,
by the sea I have visited so many times.
I have been loved by my teachers,
by the crows I used to feed in my childhood.
I have been loved
by all the women I have been with.
I have been loved.
I have been loved.
I have been loved by the cigarettes.
I have been loved.
I also have been loved by the griefs.
I have been loved.
And when I die,
I am willing to be loved
by the ground,
by the grave
that takes me in.
I have been loved.
Have Been Loved

Spread the love
পরজন্ম

পরজন্ম

Spread the love

এই জন্মের সবটুকু রসদ প্রায় শেষ। সুখে দুখে খুব একটা খারাপ যায়নি এই জন্মটা। আমার বিশ্বাসে পরের জন্ম বলে কিছু নাই। কিন্তু মাঝে মাঝে ভাবি যদি আবার জন্ম নিতাম, কেমন হতো? যদি জাতিশ্বর হতাম? আগের জন্মের সব মনে পরতো। মনে পরতো কিভাবে যন্ত্রনা দের পোষ মানিয়েছিলাম। আগের  জন্মের ভুল শোধরাতে গিয়ে আরো কত নতুন ভুল করতাম! নতুন নতুন ভুল আর নতুন নতুন মাশুল। পরের জন্মে আমি কি কবি হতাম না ব্যাবসায়ী? প্রেমিক হতাম নাকি সওদাগর?  নাকি হতাম ছাপোষা কেরানী। আমার প্রিয় রঙ কি নীলই থাকতো? আমার এই জন্মের প্রেমিকাদের প্রেতাত্মারা কি পরের জন্মেও আমাকে তাড়া করতো? নিকোটিনের আসক্তি বোধকরি থাকতো না। থাকতোনা ঘুমের বড়ির শাসন। রাতের পর রাত অপলক দৃষ্টিতে ঘরের সিলিং এর দিকে তাকায় পাওয়া না পাওয়ার হিসেব কষার অভ্যাস টাও থাকতোনা। আর ভাবতে ইচ্ছা করেনা। দম বন্ধ লাগে। লম্বা শ্বাস নিয়ে আবার ভাবি রাস্তার নেড়ি কুকুর গুলো কি আমার বন্ধু হতো সে জন্মেও? নিকোটিন এর জন্য টান টা থাকতো? আগের জন্মের কষ্ট গুলা বোধকরি থাকতো না। জানি আমার জন্য পরের জন্ম নাই। এইটাই শেষ। সবই শেষ। তাও ভাবলে কেমন যেন একটা ধাক্কা লাগে। যতই ভাবি আর ভাববোনা, তাও ভাবতে থাকি। নতুন দম্পতিরা যেভাবে ঘর সাজায়, ঠিক সেভাবে পরজন্ম সাজাই আমার। ঠিক কখন প্রেমে পরবো, ভার্সিটির শেষ দিনেই নিজের কফিশপ টা চালু করবো। সিভি নিয়ে এদিক সেদিক দৌড়াবো না। কোথাও যাবোনা, কোথাও না। শুধু বসে থাকবো ক্যাশ কাউন্টারে। কফি খাবো আর বেচবো, বেচবো আর খাবো…. আহ…


Spread the love
হেরে যাওয়ার মানসিকতা

হেরে যাওয়ার মানসিকতা

Spread the love

হেরে যাওয়ার মানসিকতার মাঝে এক অন্যরকম মানসিক শান্তি আছে। ল্যাবেটরি এর মত ভালো স্কুলে পড়ছি কিন্তু সেখানে ভর্তি পরীক্ষা দেই নাই। হেডমাস্টার স্যার বাপের বন্ধু হবার সুবাদে সরাসরি ক্লাসরুমে এন্ট্রি পাই। স্কুলে থাকতে ক্লাসের সব চেয়ে খারাপ ছাত্র এর মধ্যে আমি ছিলাম। ৭০/৮০ ঘরে রোল নাম্বার। না স্যারেরা জীবনে পাত্তা দিসে না আমার থেকে কেউ ভালো রেজাল্ট আশা করছে। পাশ মার্ক পাইলেই খুশি থাকা আমি বুঝে গিয়েছিলাম রেস, কম্পিটিশন আমার জন্য না। আমার সাথের / ব্যাচের বেশির ভাগ ক্যারিয়ারে আমার থেকে যোজন যোজন দূরে আগায় গেছে। Read More


Spread the love

বাবা

Spread the love

বছর পাচ আগের কাহিনী। বাবা দিবসের কিছুদিন আগে। ২০২০ সালের করোনার পিক টাইমে বাবা হাসপাতালে ভর্তি। শুধু আমি আর বাবা। করোনার ভয়ে ডাক্তার, নার্স, বয় কেউ ই রোগীর কাছে ঠিক মত ঘেষতে চায় না। সারা রাত ঘুম হয় নাই। সকালে ডাক্তার ব্লাড রিপোর্ট দেখে বললেন ইমারজেন্সি ব্লাড দিতে হবে। হিমোগ্লোবিন লেভেল ৬ এর নিচে। করোনার মধ্যে ব্লাড ডোনার জোগার করা বেশ ঝামেলার। তাও এদিক সেদিক কল দিচ্ছি। কোন মতে একজন ডোনার পাওয়া গেলো। দুপুরে আসবে কথা দিলো। এইদিকে নার্স এসে বললো বাবার ভেইন পাওয়া যাচ্ছে না। হার্টে নাকি ডিরেক্ট ব্লাড পুশ করা লাগবে। সেটার জন্য যেই সেটাপ দরকার সেটা ধানমন্ডি এলাকায় পাওয়া যায় না। মিডফোর্ট হাসপাতালের আসে পাশের এলাকায় পাওয়া যায়। বাবাকে নাস্তা করায় রওনা দিলাম। Read More


Spread the love
frederick forsyth

ফ্রেডরিক ফোরসাইথ

Spread the love

সময়টা ২০০৭ সাল, নিউমার্কেটে বইয়ের দোকানে হটাত একটা বইয়ের চোখ আটকে যায়। ডগস অফ ওয়ার, লেখক ফ্রেডরিক ফোরসাইথ। সামারিতে লিখা ছিলো লেখক নাকি বইটা লেখার জন্য কয়েক মিলিয়ন ডলার খরচ করে একদল মার্সেনারি (ভাড়াটে সৈন্য) ভাড়া করে আফ্রিকান একটা ছোট দেশে ক্যু করান। তার উদ্দেশ্য ছিল কিভাবে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় সেটা বুঝা এবং সেটাই তার উপন্যাসের প্লট। বইটা কিনে এনে এক বসায় পড়া শেষ করলাম। কিভাবে এক দল ভাড়াটে সৈন্য আরেকটা দেশের অভ্যন্তরে ঢুকে সেখানকার সেনাবাহিনীর সাথে গোপন আঁতাত করে একজন একনায়কের পতন ঘটায় তার একটা রুদ্ধশ্বাস উপাখ্যান। লেখক পরিচিতিতে তার আরও কিছু বেস্টসেলার বইয়ের নাম পেলাম। উনার সব চেয়ে বেশি বিক্রিত বই দ্য ডে অফ দ্য জ্যাকল । কয়েকদিন পর The Day of the jackal পরে ফেললাম। একজন ভাড়াটে খুনি একটা কাস্টম মেইড স্নাইপার হাতে কিভাবে ইতিহাসের গতিপথ বদলে দেয়ার চেষ্টা করে তারই গল্প The Day of the jackal। খুনির সবচেয়ে বড় গুন তার ছদ্মবেশ ধারণ করার ক্ষমতা। জ্যাকেলের অ্যাস্থেটিক মেকআপ আর ভেস বদলের দক্ষতাই ছিল উপন্যাসটির মূল উপজীব্য। গুগলে সার্চ করলে The Day of the jackal এর ৪/৫ টি মুভি আর আর সাম্প্রতিক সময়ে মুক্তি পাওয়া একটা টিভি সিরিজ দেখাবে সবার আগে। বইটার নাম আসবে দ্বিতীয় পেইজে। ভেনিজুয়েলার কুখ্যাত সন্ত্রাসী কার্লোস The Day of the jackal এর মেইন চরিত্র জ্যাকল এর মত ভেস বদল করতে দক্ষ ছিলো। শেষবার ইন্টারপোল যখন কার্লোসের আস্তানায় হানা দিয়েছিলো তখন কার্লোসের ঘর থেকে The Day of the jackal বইটা উদ্ধার করে। তখন থেকে কার্লোস কে ডাকা হত কার্লোস – দ্য জ্যাকাল নামে। ফ্রেডরিক ফোরসাইথ কে চেনার জন্য এই দুইটা উপন্যাস আর সাথে গল্প দুটিই যথেষ্ট। তারপর পড়েছিলাম দ্য আফগান ( এক আন্ডারকভার CIA এজেন্ট যাকে তালেবান রা একটা সুইসাইড হামলার জন্য প্রস্তুত করে), অ্যাভেঞ্জার ( এক আমেরিকান বিলিয়নিয়ার নানা ইরাকে তার নাতি হত্যার প্রতিশোধ নিতে ভাড়া করে এক মার্সেনারিকে)। ফ্রেডরিক ফোরসাইথ এর লেখা গুলার প্লট এতই বিস্তৃত থাকে যে পড়ার সময় চোখের সামনে জেমস বন্ড কিংবা মিশন ইম্পসিবল সিরিজের কোন সিনেমা চলছে।
এই জুনের ৯ তারিখ ফ্রেডরিক ফোরসাইথ মারা যান। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ার কোথাও তার মৃত্যুর খবর সেভাবে চোখে পরলো না। আমার পড়া সব চেয়ে কুল থ্রিলার লেখক ফ্রেডরিক ফোরসাইথ। আফগানিস্থান থেকে শুরু করে লন্ডন, নিউ ইয়র্ক, রোম তারপর আফ্রিকা, কোথাও তার লেখা একটুও বোরিং লাগবে না। বিদায়, ফ্রেডরিক !

Spread the love
আমি

আমি

Spread the love

আমি গোলক, আমিই ধাধা
আমি বিপত্তি, আমিই বাধা
আমিই দালাল, ক্রেতাও আমি
আমি সস্তা আবার আমিই দামি
আমি ডাক্তার, আমিই রোগী
আমি বঞ্চিত আবার আমিই ভোগী
আমিই কাল, আমিই মহাকাল
আমি প্রাচূর্য আবার আমি আকাল
আমি শশ্মান আমিই গোরস্থান
আমিই ভারত, আমিই পাকিস্থান
আমায় চেনো আবার চেনো না আমায়
সাধ্য কার যে আমায় থামায়
হাতে আমার রোলেক্স ঘড়ি
গলায় আমার ফাসির দড়ি..।

Spread the love
Mennist (Anti-Feminist)

Mennist

Spread the love

আনভীর স্যারের রক্ষিতা, কম বয়েসি গার্লফ্রেন্ড থাকার পরও তার বৌ তারে ছাইড়া যায় না। কারন বিশাল সম্পত্তি, টাকা আর ক্ষমতা। যেই দুই জন আপু ইভ টিজিংয়ের (!) স্বীকার হয়ে ছেলে বন্ধুদের ডেকে পারভেজ কে শিক্ষা দিতে মেরেই ফেললেন, বিশ্বাস করেন অই দুই আপুর কিছুই হবেনা। নয়ন বন্ডের গার্লফ্রেন্ড মিন্নি র ফাসির আদেশ হইছে। জীবনেও ফাসি হবে না। মহিলা মানুষের ফাসি হয় না। এরা পৃথিবীতে আসে কিছু এক্সট্রা প্রিভিলিজেস নিয়ে। দেশের আইনের নামটাই দেখেন, নারী ও শিশু নির্যাতন আইন! নারী আর শিশু কিভাবে এক হয়? দুনিয়ার সব চেয়ে কম্পলেক্স মেকানিজম মহিলা মানুষের। শিশুর কাতারে কিভাবে পরে?

নারী ও পুরুষের সমঅধিকার এর বুলি শুধু খুজে পাওয়া যাবে এসি অফিসের ডেস্কজবে। আইন নারীর জন্য আলাদা। বিয়ের প্রমিস করে খে*য়ে ছেড়ে দেয়া নারীরা মামলা করতে পারে। কিন্তু বছরের পর বছর প্রেম করে আমেরিকা প্রবাসী পাত্রের জন্য প্রেমিক ছেড়ে যাওয়ার পর বেচারা প্রেমিক এর জন্য কিন্তু কোন আইন নাই।

যে অপরাধে পুরুষের ফাসি হয়, সেইম অপরাধে নারীর কখনোই ফাসি হবেনা। যখন কেউ নারী অধিকার নিয়ে কথা বলবেন, এই বিষয় গুলাও জুড়ে দেবেন হ্যাডম থাকলে।
আমাকে এখন কেউ Misogynist বললে একটুও খারাপ লাগে না। কিন্তু আমার কাছে প্রিয় শব্দ Mennist (Anti-Feminist). যদিও শব্দ টা এই অর্থে অভিধানে পাওয়া যাবেনা।


Spread the love
Kishkindha Kaandam

Kishkindha Kaandam (2024) – স্লো বার্নিং ইমশোনাল মিস্ট্রি থ্রিলার

Spread the love

স্লো বার্নিং ইমশোনাল মিস্ট্রি থ্রিলার  Genre  তে জাপানিজ সিনেমা  আর মালায়লাম মুভি গুলার আসলেই কোন জুড়ি নাই। Kishkindha Kaandam (2024) শেষ করার পর মনে হচ্ছে একটা অদ্ভুত বিষন্ন উপন্যাস পড়লাম। এক কগনিটিভ ইম্পেয়ারমেন্ট পেশেন্ট যে কিনা তার ভুলে যাওয়া আর বদমেজাজের সমস্যার জন্য আর্মি থেকে চাকুরিচ্যুত হয়। তার একটা লাইসেন্সড পিস্তল হারিয়ে যাওয়া, রহস্যময় চলাফেরা সন্ধেহের সৃষ্টি করে তার পুত্রবধূর  মনে। বানর অধ্যুষিত রিজার্ভ ফরেস্টের কাছে ছোট্ট একটা জনপদে পূত্রবধুটি নিজের মত অনুসন্ধান শুরু করে। Read More


Spread the love
তুমিও না

তুমিও না!

Spread the love

তুমি বলেছিলে, তুমি জানো
আমার প্রিয় রঙ কোনটি
আমি মন্ত্র মুগ্ধের মত তোমাকে দেখছিলাম
বললাম বলোতো আমার প্রিয় রঙ কি
তুমি বললে নীল,
বিশ্বাস করো ঠিক সেদিন থেকেই আমার প্রিয় রঙ নীল
তুমি চলে গেলে কিন্তু
এখনো আমার প্রিয় রঙ নীল Read More


Spread the love

সেথান ভ্যালি – মানলির গভীরে প্রায় অনাবিষ্কৃত এক টুকরো রত্ন

Spread the love

শেষ রোজার ইদ থেকেই ভারত যাওয়ার প্ল্যানিং করতেছিলাম আমি আর আমার বয়েসে জুনিয়র কিন্তু অফিসে সিনিয়র কলিগ সাদু (সাদমান) এর সাথে। কিন্তু কুত্তামারা প্রেশার আর সঠিক সময়ে ভিসা না পাওয়ায় ট্যুর পেছাতে পেছাতে কুরবানির ইদ চলে আসলো। এবার আর মিস দেয়া যাবেনা। রবিবার ইদ হওয়ায় কোন মতে বৃহস্পতিবার থেকে ছুটি ম্যানেজ করলাম। টার্গেট কোলকাতা হয়ে দিল্লি, আর দিল্লি থেকে মানালি। Read More


Spread the love